ব্যবসা করতে চান? কী ব্যবসা করবেন খুজে পাওয়া যাচ্ছে না? তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। এই পোস্টটিতে ৭০ টি বিজনেস আইডিয়া নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। আশা করছি কোণ না কোন একটি বিজনেস আইডিয়া ভাল লাগবে। যেই ব্যবসটি আপনার ভাল লাগবে, সেই ব্যবসা টি নিয়ে আজকে থেকেই পরিকল্পনা শুরু করুন।
১। ডিম উৎপাদন করার জন্য মুরগীর খামার।
আমাদের দেশে ডিমের চাহিদা অনুযায়ী এখনও অনেক ঘাটতি আছে। শহর বা গ্রামে ছাদের উপর বা পতিত জমিতে শুরু করতে পারেন লেয়ার মুরগীর খামার। কিভাবে লেয়ার মুরগীর খামার শুরু করবেন তা জানতে এইখানে পড়ুন।
২। মাংস উৎপাদন করার জন্য মুরগীর খামার।
যেই মুরগী খামার করার মূল লক্ষ্য থাকে মাংস উৎপাদন করার তাকে বয়লার খামার বা বয়লায় মুরগীর ব্যবসা বলা যেতে পারে। শহর কিংবা গ্রামে সব জায়গায় এই মুরগীর চাহিদা আছে। তবে এই ব্যবসায় বেশী লাভ করা একটু কষ্টসাধ্য বিষয়। তবে সঠিক পরিকল্পনা এবং খাবার যদি নিজে বানিয়ে নিতে পারেন তাহলে ২৫% লাভ করা সম্ভব। কিভাবে বয়লার মুরগীর খামার শুরু করবেন তা জানতে এইখানে পড়ুন।
৩। দুধ উৎপাদন করার জন্য গরুর খামার।
বর্তমানে খাটি গরুর দুধের বরই অভাব। যখন কোন খামারের মূল উদেশ্য থাকে দুধ উৎপাদন করা তখন সেই খামার কে ডেইরী খামার বলা যেতে পারে। আমাদের দেশ প্রচুর দুধের চাহিদা থাকায় এই ব্যবসাটি আপনি শুরু করতে পারেন। কিভাবে গরুর খামার শুরু করবেন তা জানতে এইখানে পড়ুন।
৪। মাংস উৎপাদন করার জন্য গরুর খামার।
আমাদের দেশে বিশেষ করে কোরবানির সময় লক্ষ লক্ষ গরুর প্রয়োজন হয়। সেইদিক বিবেচনা করে অনেকে ইন্ডিয়ান গরু আমাদের দেশে ডুকিয়ে দেয় এবং যা আমাদের চাষীরা বিপদে পড়ে। তারপরও দেশের মানুষের ইন্ডিয়ান গরুর থেকে দেশী গরুর প্রতি চাহিদা বেশী লক্ষ্য করা যায়। এই ব্যবসাটি আপনি চাইলে শুধু ৩/৪ মাসের জন্য করতে পারেন। কিভাবে মাংস উৎপাদন করার জন্য গরুর খামার গড়ে তুলবেন না জানতে এইখানে পড়ুন।
৫। মাছ চাষ
মাছ চাষ একটি লাভজনক ব্যবসা। মাছ চাষে বহুমুখী সুবিধা আছে। মাছ চাষ করে একদিকে লাভবান হওয়া যায় তেমনি পরিবারের আমিষের চাহিদা মিটানো যায়। তাছাড়া কমাশিয়াল ভাবে মাছ চাষ করলে কিছু মানুষের কাজের সুযোগ মিলে। কিভাবে সফল ভাবে মাছ চাষ করতে হয় তা জানতে এইখানে পড়ুন।
৬। মাংস ও ডিম উৎপাদন করার জন্য হাঁসের খামার।
মুরগীর ডিম ও মাংসের থেকে হাঁসের ডিম ও মাংসের সরবরাহ বাজারে তুলনামূলক কম। মুরগীর ডিমের থেকে হাঁসের ডিমের প্রতি চাহিদা বেশী থাকায় এই ব্যবসা অনেক আগ থেকে চালু হয়েছে। কিভাবে মাংস ও ডিম উৎপাদন করার জন্য হাঁসের খামার গড়ে তুলবেন না জানতে এইখানে পড়ুন।
৭। একই স্থানে হাঁস ও মাছ চাষ
যদিও এটি একটি পুরাতন ব্যবসা তারপরও অনেক লাভজনক। সম্ভাব্য আমাদের এই ১০০ বিজনেস আইডিয়ার মধ্যে এই ব্যবসাটি অন্যতম। হাঁস ও মাছ চাষ একসাথে করলে যেমন করে হাঁস পানিতে সাঁতার করতে পারে তেমনি হাঁসের বিস্টা মাছের খাবার হিসাবে কাজে লাগে। কিভাবে একই স্থানে হাঁস ও মাছ চাষ গড়ে তুলবেন জানতে এইখানে পড়ুন।
৮। সবজি চাষ
আমাদের দেশে কম বেশী মোটামুটি সব ধরনের সবজি চাষ করা হয়। অসময়ের সবজি সময়ে ফলিয়ে অনেক লাভবান হওয়া যায়। কিভাবে সবজি চাষ করবেন তা জানতে এইখানে পড়ুন।
৯। বানিজ্যিক ভাবে ছাগল পালন
ছাগল পালন একটি লাভজনক ব্যবসা। অল্প জায়গায় অল্প শ্রমে বানিজ্যিক ভাবে ছাগল পালন করলে যেমন বেকারত্ব কমবে তেমনি একটি সমাজের আর্থসামাজিক অবস্থা পরিবর্তন হবে। কিভাবে বানিজ্যিক ভাবে ছাগল পালন করবেন তা জানতে এইখানে পড়ুন।
১০। মৌমাছি পালন
বর্তমানে প্রায় ১ কেজি খাটি মধুর দাম হাজার টাকার উপরে। মৌমাছি একটি অর্থকারী শিল্প। এই ব্যবসায় খরচ কম হওয়ায় অনেকে এই ব্যবসায় দিন দিন ঝুঁকছে। কিভাবে সফল ভাবে মৌমাছি পালন করবেন তা জানতে এইখানে পড়ুন।
১১। ছোট পরিসরে সুপার সপ বা চেইন সপ
বর্তমানে অনেক তরুন উদ্যোক্তা এই ব্যবসাটি অনেক ভেবে থাকেন। সুপার সপ এমন একটি বিজনেস বা দোকান যেখানে আপনাকে সব ধরনের পণ্য রাখতে হবে। জনবসটি পূর্ণ এলাকায় এই ব্যবসা বেশী জমজমাট। কিভাবে ছোট পরিসরে সুপার সপ বা চেইন সপ ব্যবসা শুরু করবেন তা জানতে এইখানে পড়ুন।
১২। ফ্যাশন হাউস
ছেলে মেয়েদের রকমারী কাপড় নিয়েই এই ব্যবসা। ভাল মার্কেট পেতে হলে অবশ্যই কোয়ালিটি ভাল রেখে ব্যবসা করতে হবে। কিভাবে ফ্যাশন হাউসের ব্যবসা করবেন তা জানতে এইখানে পড়ুন।
১৩। মোবাইল বিক্রির দোকান
এই ব্যবসায় সফলতা অনেকটা নির্ভর করে দোকান এর লোকেশন এর উপর। ভাল পজিশনে দোকান পেলে ভালই লাভ করা সম্ভব। কিভাবে মোবাইল বিক্রির ব্যবসা শুরু করবেন তা জানতে একখানে পড়ুন।
১৪। ইলেক্ট্রনিক পণ্য বিক্রি ব্যবসা
এটিও একটি দোকান ভিত্তিক ব্যবসা। নানা রকম ইলেক্ট্রনিক পণ্য দিয়ে দোকান সাজাতে হবে। আসে পাশে মার্কেট বুজে এই ব্যবসায় নামা উচতি। প্রথম দিকে অনেক টাকা ইনভেস্ট করলেও পরবর্তিতে এই টাকা চলে আসবে। কিভাবে ইলেক্ট্রনিক পণ্য বিক্রির ব্যবসা শুরু করবেন তা জানতে এইখানে পড়ুন।
১৫। বাচ্চাদের খেলনার দোকান
সঠিক ভাবে এই ব্যবসা করতে পারলে ৪০% পর্যন্ত লাভ করা যায়। নামি দামি মার্কেট এই ব্যবসা ভাল চলে। এই ব্যবসায় আপনার কাস্টমার তারাই হবে যারা তাদের সংসারের খরচ শেষ করে বাচ্চাদের খেলনা কিনে দিতে পারবে। তাই ভাল লোকশন এই ব্যবসার সফলতার মূলমন্ত্র। কিভাবে বাচ্চাদের খেলনার দোকান ব্যবসা শুরু করবেন তা জানতে এইখানে পড়ুন।
১৬। ছোট বাচ্চা ও মায়েদের প্রয়োজনীয় পন্যের দোকান
হাঁসপাতালের আসে পাশে, বা জনবহুল এলাকায় এই দোকান ভাল চলবে। ছোট বাচ্চাদের কাপড় থেকে শুরু করে গর্ববতী মায়েদের সকল পণ্য রাখতে হবে। কিভাবে ছোট বাচ্চা ও মায়েদের প্রয়োজনীয় পন্যের দোকান শুরু করবেন তা জানতে এইখানে পড়ুন।
১৭। ছাএ ছাএীদের জন্য স্টেশনারী ও লাইব্রেরি
স্কুল কলেজ বা ইউনিভার্সিটি এর সামনে এই ব্যবসা শুরু করতে পারেন। বই, খাতা, পেন্সিল, কলম ইত্যাদি পন্য বিক্রি হবে আপনার ব্যবসার ধরন। ফটোকপি মেশিন ও দরকার হতে পারে। কিভাবে ছাএ ছাএীদের জন্য স্টেশনারীর ও লাইব্রেরি ব্যবসা শুরু করবেন তা জানতে এইখান পড়ুন।
১৮। ফিক্সড প্রাইস এ ছেলেদের সকল পণ্যর দোকান
আমাদের দেশে খুব কমই দোকান আছে যেখানে ফিক্সড প্রাইস এ ছেলেদের সকল পণ্য পাওয়া যায়। এই যেমন দাড়িকাটার ব্লেড থেকে শুরু করে সুট প্যান্ট পর্যন্ত। এই ব্যবসায় ইনভেস্ট অনেক কিন্তু ভাল লাভকরা যাবে। অনেকটা সুপার সপ এর আলোকে। কিভাবে ফিক্সড প্রাইস এ ছেলেদের সকল পণ্যর দোকান এর ব্যবসা শুরু করবেন তা জানতে এইখানে পড়ুন।
১৯। ফাস্ট ফুড শপ
তরুন ব্যবসায়ীদের অন্যতম পছন্দের ব্যবসার নাম ফাস্ট ফুড শপ। যে জায়গায় মানুষ এর বেশী আনাগোনা সেই জায়গায় ফাস্ট ফুড শপ বেশী জমবে। কিভাবে ফাস্ট ফুড শপ বিজনেস শুরু করবেন তা জানতে এই খানে পড়ুন।
২০। কফি শপ বিজনেস
কফি এমন একটি পানীয় যা মনকে দেয় এক অফুরন্ত প্রশান্তি। আমাদের দেশে খুব কমই কফি শপ আছে যারা শুধু কফি বিক্রি করে। এই ব্যবসায় ৫০% লোক প্রথম বছরই লসে পরে, তার কারন খুজলে দেখা যাই যে, কফি শপের লোকেশন ঠিক ছিল না। কিভাবে সফল ভাবে কফি শপ বিজনেস শুরু করবেন তা জানতে এই খানে পড়ুন।
২১। ছোট রেস্টুরেন্ট ব্যবসা।
কম দামে ভাল খাবার এই স্লোগানই আপনাকে এই ব্যবসায় সফল করতে পারে। কিভাবে ছোট রেস্টুরেন্ট ব্যবসা শুরু করবেন না জানতে এইখানে পড়ুন।
২২। সেলুন ব্যবসা
অনেক আগথেকে এই ব্যবসা চলছে এবং চলবে। নিত্য নতুন ব্যবস্থপনা এই ব্যবসাকে নতুন রুপ দিবে। বর্তমানে এই ব্যবসায় মার্কেট ধরতে হলে, এমন কিছু করতে হবে যা আগে আমাদের দেশে হয় নি। সেলুন ব্যবসার বিস্তারিত জানতে এইখানে পড়ুন।
২৩। একুরিয়াম শপ
সৌখিন মানুষ এই ব্যবসার কাস্টমার। একুরিয়াম ব্যবসা একটু ধীরগতির ব্যবসা হলেও লাভ করা যায় প্রচুর। কিভাবে একুরিয়াম ব্যবসা শুরু করবেন তা জানতে এইখানে পড়ুন।
২৪। পুরান জিনিস বেচা কেনা
পুরান মোবাইল থেকে শুরু করে পূরণ টিভি পর্যন্ত সব কিছু বেচা কিনা করা যায়। এই ব্যবসায় একটু প্রচার প্রচারনা করতে পারলে লাভবান হওয়া যায়। কিভাবে পুরান জিনিস বেচা কেনা ব্যবসা করবেন তা জানতে এইখানে পড়ুন।
২৫। লেদার বেল্ট বানানোর ব্যবসা
লেদার বেন্ট মোটামুটি সকল পুরুষই ব্যবহার করে থাকেন। বর্তমানে মেয়েরাও বেল্ট ব্যবহার করেন। প্রথম দিকে একটু বেশী ইনভেস্ট করলে পরবর্তিতে তেমন খরচ হয় না। সফলতা নির্ভর করে মার্কেটিং এর উপর। বাহিররের দেশ থেকে অডার পেলে ভাল কিছু করা সম্ভাব। কিভাবে সফলভাবে লেদার বেল্ট বানানোর ব্যবসা শুরু করবেন তা জানতে এইখানে পড়ুন।
২৬। কাঠের ফার্নিচার ব্যবসা
নিজের শোরুম থাকলে বেশী লাভ করা যায়। শোরুমের জামেলা করতে চাইলে পাইকারি দরে বিভিন্ন দকানে বিক্রি করতে পারবেন। কিভাবে কাঠের ফার্নিচার ব্যবসা শুরু করবেন তা জানতে এইখানে পড়ুন।
২৭। নরম প্লাস্টিকের কাপ, প্লেট, বস্ক বানানোর ব্যবসা
ভাল মার্কেটিং করতে হবে কাস্টমার পেতে। বিভিন্ন করপোরেট প্রতিষ্ঠানই আপনার কাস্টমার হবেন। ভাল ব্যবহার এবং সুসম্পর্ক এই ব্যবসাকে বহুদূর নিয়ে যাবে। কিভাবে নরম প্লাস্টিকের কাপ, প্লেট, বস্ক বানানোর ব্যবসা শুরু করবেন তা জানতে এইখানে পড়ুন
২৮। চটের ব্যাগ বানানোর কারখানা
অল্প পুঁজিতে ২/৩ লোক দিয়ে শুরু করতে পারেন এই ব্যবসা। নিজ বসত বাড়ীর উঠানে না অতিরিক্ত রুমে শুরু করতে পারেন। মার্কেটিং করার জন্য নিজে বা একজন লোক নিয়োগ দিতে হবে। কিভাবে চটের ব্যাগ বানানোর কারখানা শুরু করবেন তা জানতে এই খানে পড়ুন।
২৯। খাতা বানানোর ছোট কারখানা
স্কুল কলেজ, ইউনিভার্সিটি সব ধরনের ছাএ ছাএীরা এই ব্যবসার গ্রাহক। পাইকারী দামে কাগজ কিনে, খাতার উপরের কভার বানিয়ে, সুন্দর ভাবে সেলাই করে বাজারজাত করতে হবে। কিভাবে খাতা বানানোর ব্যবসা শুরু করবেন তা জানতে এইখানে পড়ুন।
৩০। মানিব্যাগ বানানোর ছোট কারখানা
আগে এই ব্যবসা করেছে এমন কেউর সাথে কথা বলে বা কাজ শিখে শুরু করতে হবে। বাজারে অনেক রকম মানি ব্যাগ পাওয়া যায়, তার মাধ্যে আপনার বানানো ব্যাগ কেন মানুষ পছন্দ করবে তা খুজে বের করতে হবে। অন্য অন্য ব্যবসার মত মার্কেটিং একটু কঠিন। তবে মফস্বল শহরে মার্কেটিং করলে ভাল কিছু হবে আশা করা।
৩১। ই- কমার্স বিজনেস বা অনলাইন দোকান
যদিও বর্তমানে বিশ্বে আমরা ই- কমার্স এ পড়ে ডুকতে পেরেছি, সেই তুলনায় আমাদের দেশে এখন প্রায় ৮০০০+ ই- কমার্স বিজনেসম্যান রয়েছে। ইন্টারনেট বাড়ার সাথে সাথে এই জগত আরো বাড়বে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। যদি আপনি এখনও এই ব্যবসার সাথে জড়িত না হয়ে থাকেন তাহলে শুরু করতে পারেন আজ থেকে। ই- কমার্স বিজনেস বা অনলাইন দোকান ব্যবসা নিয়ে বিস্তারিত জানতে এখানে পড়ুন।
৩২। টি শার্ট
টি শার্ট সব বয়সের মানুষের একটি আরামদায়ক কাপড়ের দাম। সম সাময়িক থিম নিয়ে কাজ করলে ভাল কিছু করা সম্ভব। কিভাবে টি শার্ট বিজনেস শুরু করবেন তা পড়ুন এখানে।
৩৩। চাপাতা প্যাকেটজাত করন
বাংলাদেশে খুব কম মানুষই আছে যারা চা পছন্দ করে না। সেই ব্রিটিশ আমল থেকে আমাদের দেশে চা এর ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। মার্কেট বুজতে পারলে ভাল লাভবান হওয়া যায়।
৩৪। কসমেটিক ব্যবসা
মেয়েদের অন্যতম পছন্দের লিস্ট রয়েছে দেশী বিদেশী কসমেটিক। কিভাবে কসমেটিক ব্যবসা শুরু করবেন তা জানতে এখানে পড়ুন।
৩৫। আইপিও তে ইনভেস্ট করুন
আইপিও আমাদের দেশে অন্যতম লাভজনক ইনভেস্ট মাধ্যম। শেয়ার বাজারে এই একটি সেক্টর রয়েছে যেখানে ৯৯% রিস্ক ফ্রী। কিভাবে আইপিও তে আবেদন করতে হয় তা জানতে এইখানে পড়ুন।
৩৬। সেকেন্ডারী মার্কেট এ ইনভেস্ট করুন
সেকেন্ডারী মার্কেট একটি টাকা বানানোর মেশিন বলে মনে করেন অনেকে। তবে না দেখে শুনে ইনভেস্ট করলে পুঁজিও হারিয়ে ফেলতে পারেন। কিভাবে সেকেন্ডারী মার্কেট এ ইনভেস্ট করতে হত তা জানতে এইখানে পড়ুন।
৩৭। বিদেশী ফলের ব্যবসা
আমাদের দেশে যেসব ফল রয়েছে তার সাথে সাথে বিদেশ থেকে ফল ইমপোট করে অনেকে লাভবান হয়েছে।
৩৮। ইন্সুরেন্সে কাজ করুন
আমাদের এই ৭০ টি বিজনেস আইডিয়ার মধ্যে সব থেকে আমার পছন্দ এই ব্যবসাটি। ইন্সুরেন্স এ কাজ করলে সারা জীবন ইনকাম আছে। কেন, কিভাবে, কোথায় ইন্সুরেন্স এ কাজ করবেন তা জানতে আমাদের ইন্সুরেন্স ক্যাটাগরিটি পরুন এখানে।
৩৯। গাড়ী ঠিক করার গ্যারেজ
দক্ষ লোক নিয়োগ দিয়ে এই ব্যবসা খুব সহজেই শুরু করা যায়। দক্ষতা, সততা এই ব্যবাসার মূল ইনভেস্টমেন্ট।
৪০। পুরাতন গাড়ী ক্রয় বিক্রয়
বিদেশে বিশেষ করে আমারেকায় এই ব্যবসাটি জমজমাট। পুরাতন গাড়ী কম দামে কিনে সঠিক ভাবে রিপেয়ার করে বহু টাকা লাভ করা যায়। কিভাবে এই আমাদের দেশে এই ব্যবসা শুরু করবেন তা জানতে এখানে পড়ুন।
৪১। ফটোগ্রাফি
এটি একটি আর্ট। যারা ভাল ক্যামেরা ব্যবহার করতে পারেন তারা আজথেকে একটি ফেসবুক পেইজ বানান এবং আপনার তোলা ছবি আপলোড করুন। সময়ের জন্য অপেক্ষা করুন। হাল ছেড়ে দিবেন না। কিভাবে ফটোগ্রাফি বিজনেস শুরু করবেন তা জানতে এইখানে পড়ুন।
৪২। এনিমেশন ভিডিও
এনিমেশন এ কাজ জানলে আপনি বিভিন্ন কোম্পানির জন্য ভিডিও বানিয়ে প্রচুর আয় করতে পারেন। তাছাড়া নিজের বানানো ভিডিও ইউটিউব এ আপলোড করে লাইফটাইম ইনকাম করতে পারেন।
৪৩। ইউটিউব এ আয় করুন
নিজের বানানো ভিডিও দিয়ে ইউটিউব এ ইনকাম করুন লাইফটাইম।
৪৪। গুগল অ্যাডসেন্স থেকে ইনকাম করুন।
নিজের নিজের ওয়েবসাইটে গুগল এ্যাড প্রদর্শিত করে ইনকাম করুন। কিভাবে গুগল অ্যাডসেন্স থেকে টাকা ইনকাম করবেন তা জানতে এখানে পড়ুন।
৪৫। বিশেষ কোন স্কিল কাজে লাগিয়ে ইনকাম করুন।
ধরুন আপনি কার্টুন আঁকতে ভালবাসেন। এটি একটি আপনার সখ। তাই এই কার্টুন গুলো কিনার মত অনেক কোম্পানি আছে। আজকেই অনলাইন সার্চ সেন। পেয়ে যাবেন অনেক কোম্পানি যারা কার্টুন এর ক্যারেক্টার কিনতে আগ্রহী।
৪৬। ফুড ডেলিভারি সার্ভিস
অনলাইন আমাদের দেশে অন্যতম আধুনিকতার ছোয়া দিয়েছে। তার প্রমান হিসাবে ফুড ডেলিভারি সার্ভিস বিজনেস। সঠিক প্লান এবং পরিকল্পনা থাকলে খুব সহজেই লাভবান হতে পারেন এই ব্যবসায়।
৪৭। অনলাইন অ্যাড সার্ভিস
এটি একটি সার্ভিস মূলক ব্যবসা। ছোট ছোট অনেক কোম্পানি বা ব্যাক্তি পর্যায়ে অনেক উদ্যোক্তা আছেন যারা তাদের ব্যবসা প্রসার করারা জন্য হুমড়ি খেয়ে অনলাইন অ্যাড সার্ভিস খুজে।
৪৮। ডে-কেয়ার সার্ভিস
বর্তমানে আমাদের সমাজে বাবা ও মা উভয়ই কাজ করেন এমনদের তালিকা কম না। একটি ডে-কেয়ার সার্ভিস বিজনেস এমণ বিজনেস যেখানে আপনাকে ছোট বাচ্চাদের জন্য খাবার, শিক্ষা, বিনেদন সবকিছুর-ই ব্যবস্থা রাখতে হবে।
৪৯। গ্রাফিক্স ডিজাইন
একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনার প্রতি বছরে গড়ে ৪১,০০০ মার্কিন ডলার ইনকাম করেন। আমাদের দেশে এমন এমন গ্রাফিক্স ডিজাইনার আছেন যাদের গড় মাসিক আয়- ৫ লক্ষ টাকা।
৫০। বাড়ী ঘর রঙ করা।
ছোট একটি অফিস ও কয়েকজন দক্ষ শ্রমিক নিয়োগ দিয়ে শুরু করতে পারেন এই ব্যবসা। অনলাইন ও অফলাইনে নানারকম প্রচার চালাতে হবে প্রথম দিকে। একজন কাস্টমারকে খুশী রাখতে পারলে সে নিজেই আপনার জন্য বিজ্ঞাপন প্রচার শুরু করবেন, যা সব থেকে কার্যকারী।
৫১। ট্র্যাভেল এজেঞ্চী
মোটা যারা বহুবার বিদেশ ভ্রমণ করেছেন বা এই বিষয় এ অভিজ্ঞতা আছে তারা এই ব্যবসাটি করতে পারেন। এই ব্যবসার সব থেকে বর চ্যালেঞ্জ হল কথা দিয়ে কথা রাখা। একজন সেটইসফাই কাস্টমার আপনার জন্য সারা জীবন বিজ্ঞাপন হিসাবে কাজে লাগবে।
৫২। আর্টিকেল লেখা
দেশ বিদেশ বিভিন্ন সাইটে আর্টিকেল লিখে আয় করার সুযোগ আছে। Fiver.com এ প্রতিটি আর্টিকেল ৫ ডলার করে বিক্রি করতে পারবেন।
৫৩। এসইও সার্ভিস
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বা এসইও অন্যতম সেরা একটি অনলাইন ইনকাম মাধ্যম। আপনার কাজের অভিজ্ঞতা বাড়ার সাথে সাথে ইনকামও বাড়বে বহুগুন।
৫৪। ঘরে বানানো খাবার
বিশেষ করে আচার, মুড়ি, চানাচুর ইত্যাদি খাবার এর ব্যবসা কম পুঁজিতে শুরু করতে পারেন। সরকারী অনুমোদন নিয়ে শুরু করলে কোন চিন্তা থাকে না। .
৫৫। পুরাতন ল্যাপটপ কেনা চেনা।
প্রায় প্রতিদিন ফেসবুক এ শতশত পোস্ট আসে ল্যাপটপ কেনা বেচা নিয়ে। সঠিক দামে কিনে, মোটামুটি একটু কাজ করে প্রতি ল্যাপটপ এ যদি ২/৩ হাজার লাভ করা যায় তাহলে তো জমজমাট।
৫৬। ক্রিকেট একাডেমী
ভালমানের কোচ নিয়োগ গিয়ে ক্রিকেট একাডেমী করতে পারলে দুইটা লাভ আছে। এক দেশের জন্য আপনি ভালমানের ক্রিকেটার বানাতে চাচ্ছেন। দুই, এটি একটি লাভজনক ব্যবসা যা অনেক দিন ধরে করতে পারবেন।
৫৭। ঘর বা রুম ভাড়া
ঘর বা রুম ভাড়া একটি পাসিভ ইনকাম। ধরুন একটি ঘর আজকে বানালেন এবং সারাজীবন এর থেকে ইনকাম পারেন। অনেকে সাবলেট রুম ভাড়া দিয়েও বাড়তি ইনকাম করছেন।
৫৮। ঘর সাজানোর জন্য আর্টিফিশিয়াল ফুল ও গাছ
প্রথমদিকে মেশীনারি কিনতে অনেক ইনভেস্ট করলে পরবর্তীতে শুধু কাচামাল কিনতে হয়। সঠিক পরিকল্পনা ও মার্কেটিং করলে অনেক লাভকরা সম্ভব।