অনলাইন প্রতিবেদক
১৯৩৬ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি মুন্সীগঞ্জ সদর উপজেলার বাংলাবাজার গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন গুণী সাংবাদিক মাহবুবুল আলম। ১৯৫৩ সালে সংবাদ সংস্থা অ্যাসোসিয়েটস প্রেস অব পাকিস্তানে (এপিপি) কাজের মাধ্যমে তার সাংবাদিকতা জীবন শুরু হয়। এর পর নিউ নেশন, সাপ্তাহিক ডায়ালগের সম্পাদক হিসেবেও কিছুদিন কাজ করেন। সর্বশেষ দীর্ঘদিন তিনি ইনডিপেন্ডেন্ট পত্রিকার সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছেন। ২০০৭ সালে ইয়াজউদ্দিন আহমেদের নেতৃত্বাধীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের তথ্য উপদেষ্টা ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারী মাহবুবুল আলম।
স্বাধীনতার পর প্রথম দিকে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রেস সচিব হিসেবেও কিছুদিন দায়িত্ব পালন করেন মাহবুবুল আলম। এর পর লন্ডন হাইকমিশন ও ওয়াশিংটন দূতাবাসের বার্তা বিভাগে দীর্ঘদিন কাজ করেন তিনি। এইচ এম এরশাদের শাসনামলে মাহবুবুল আলম পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বহির্বিশ্ব বিভাগের মহাপরিচালক ছিলেন। তিনি রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা বাসসের প্রধান সম্পাদক ও ব্যবস্থাপনা পরিচালকের দায়িত্বও পালন করেছেন। বাংলাদেশ প্রেস ইনস্টিটিউটের পরিচালনা পর্ষদের সদস্যও ছিলেন তিনি। ভুটানের রাষ্ট্রদূতের দায়িত্বও পালন করেছেন মাহবুবুল আলম। তিনি ছিলেন ‘নোয়াব’-এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি। অতীশ দীপঙ্কর স্বর্ণপদকসহ বিভিন্ন সম্মাননায় ভূষিত হয়েছেন এই গুণী সাংবাদিক। দীর্ঘ পেশাগত জীবনে তিনি যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, জার্মানি, জাপান, অস্ট্রেলিয়াসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশ ভ্রমণ করেছেন এবং একাধিক আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে বক্তৃতা করেছেন। তিনি জাতীয় প্রেস ক্লাব, ঢাকা ক্লাব ও অফিসার্স ক্লাবের সদস্য ছিলেন।
স্বাধীনতার পর প্রথম দিকে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রেস সচিব হিসেবেও কিছুদিন দায়িত্ব পালন করেন মাহবুবুল আলম। এর পর লন্ডন হাইকমিশন ও ওয়াশিংটন দূতাবাসের বার্তা বিভাগে দীর্ঘদিন কাজ করেন তিনি। এইচ এম এরশাদের শাসনামলে মাহবুবুল আলম পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বহির্বিশ্ব বিভাগের মহাপরিচালক ছিলেন। তিনি রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা বাসসের প্রধান সম্পাদক ও ব্যবস্থাপনা পরিচালকের দায়িত্বও পালন করেছেন। বাংলাদেশ প্রেস ইনস্টিটিউটের পরিচালনা পর্ষদের সদস্যও ছিলেন তিনি। ভুটানের রাষ্ট্রদূতের দায়িত্বও পালন করেছেন মাহবুবুল আলম। তিনি ছিলেন ‘নোয়াব’-এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি। অতীশ দীপঙ্কর স্বর্ণপদকসহ বিভিন্ন সম্মাননায় ভূষিত হয়েছেন এই গুণী সাংবাদিক। দীর্ঘ পেশাগত জীবনে তিনি যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, জার্মানি, জাপান, অস্ট্রেলিয়াসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশ ভ্রমণ করেছেন এবং একাধিক আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে বক্তৃতা করেছেন। তিনি জাতীয় প্রেস ক্লাব, ঢাকা ক্লাব ও অফিসার্স ক্লাবের সদস্য ছিলেন।