(১) প্রথম আসমানঃ “এর নাম ‘রকীয়াহ্’। আর তা দুধের চেয়েও অধিক সাদা।”
(২) দ্বিতীয় আসমানঃ “এর নাম ‘ফায়দূম বা মাঊ’ন’। আর তা লৌহ দ্বারা নির্মিত। তা থেকে আলোক রশ্মি বিচ্ছুরিত হয়।”
(৩) তৃতীয় আসমানঃ “এর নাম ‘মালাকুত বা হারিয়ূন’। যা তামার নির্মিত।”
(৪) চতুর্থ আসমানঃ “এর নাম ‘যাহিরাহ’। চোখের সামনে আঁধার সৃষ্টিকারী সাদা রৌপ্য দ্বারা নির্মিত।”
(৫) পঞ্চম আসমানঃ “এর নাম ‘মুযাইনা বা মুসাহহারা’ যা লৌহিত স্বর্ণ দ্বারা নির্মিত।”
(৬) ষষ্ঠ আসমানঃ “এর নাম ‘খালিসাহ’। যা আলোকিত মুক্তা দ্বারা নির্মিত।”
(৭) সপ্তম আসমানঃ “এর নাম ‘লাবিয়্যাহ বা দামিয়াহ্’। যা লাল ইয়াকুত দ্বারা নির্মিত এবং এর মধ্যেই ‘বাইতুল মা’মুর’ অবস্থিত।
সূত্রঃ “মুশাক্বাতুল ক্বুলুব” (পৃষ্ঠাঃ ৯৯)